বড়াই করছি করছি গর্ব
আজব এক দুনিয়া ভাই
কেউবা হাসছে কেউবা কাঁদছে
শুয়ে আছে কেউবা আবার
হাসপাতালের বিছানাতে।
ঘরের গিন্নীর অপারেশন
পতি যখন কেঁদে কেঁদে
চক্ষু ভেজায় বক্ষ ভাসে
নয়ন জলে।
কে আটকায়-
প্রিয়ার চোখের কান্নার পানি
ভালোবাসা বুকটি চেপে!
কতে আদর ভালোবাসা
পরে থাকে অনাদরে
বলি আমি তাদের কথা
স্বার্থহীন দুনিয়াতে টাকার নেশায়
লোভের আশায় দেখায় কতো দাপট তারা
রাত পোহালেই চলছে যেন
মুলুক শুদ্ধ করবে উদ্ধার
করছেও তাই হরহামেশাই
পিছন ফিরে তাকাচ্ছে না
যেমন তেমন ধার ধারেনা
মহা মুশকিল –
শুনছেনাতো কারো কথা।
খুব সকালে রোদ্র ওঠে
কৃপনতা দেয়না আলো
লাগে ভালো মনটা ভরে
মিছে মিছি দোষ দেই আমরা
রোদ্র ক্যানো গেলো চলে
কি দোষ বলো রদ্রের ভাই
মেঘ এলে সাধ্যকার
আলো দিবে রদ্রে বলো?
যা হচ্ছে মেনে নাও
প্রকৃতির আপন নিয়মে।
চলছি ফিরছি অজানাতে
কখোনো বা চেনা পথে
মিলে মিশে খাচ্ছি গিলে
খাচ্ছি গিলে মস্তক কারো।
বড়াই করছি করছি গর্ব
আমি কিন্তু নয়কো ছোটো
হাত আছে উপরেতে
যা কিছু হোক করতে পারবো
লাগবে কিছু খরচ বরচ।
যা পাচ্ছি ভাই খাচ্ছি সবই
সাদা কালোর ধার ধারিনা
উসুল করব ফসল যতো
ভরাবো সব নিজের গোলায়!
লেখকঃহাওলাদার বেলাল