নতুন ফসল তরমুজের বাজারে আগুন

গাংনীর চোখগাংনীর চোখ
  প্রকাশিত হয়েছেঃ  05:46 PM, 05 April 2022

কামাল হোসেনঃগরমে আত্মতৃপ্তি এনে দেয় এক ফালি তরমুজ গ্রীষ্মের ফল হলেও চৈত্র মাসের সুপরিচিত রয়েছে । তবে মেহেরপুরের বারাদি বাজারে চৈত্রের সাথে সাথে এই ফলটির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কিন্তু প্রতিটি তরমুজ দরে অসৃবাভিক ভাবে বেশী দামে বিক্রয় হচ্ছে বছরের নুতন ফল তরমুজ। এই তরমুজ দেশের বরিশাল বিভাগের , বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালী জেলায় তরমুজের চাষ হয়। এক সময় মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার সাহার বাটিতে ব্যাপক আকারে তরমুজের চাষ হতো যার কারণে সাহার বাটি চার চারার মোড় নামে বাংলাদেশের সব জায়গায় সুপরিচিত ছিল। বর্তমান ব্যাপক ভাবে এরই মধ্যে ঐ সব অণ্চ্চল থেকে মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন বাজারে তরমুজ আসতে শুরু করেছে। এছাড়াও সাধারণত চৈত্র মাসের উৎপাদিত তরমুজ বাজারে অনেক থাকে তখন দামও হবে ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে এমনটা চাই সবার আশা। কিন্ত বর্তমানে মেহেরপুর জেলার বারাদী বাজারসহ সর্বএ প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৫৯-৬০ টাকা। আবারো কোথাও কোথাও মাঝারি আকারের তরমুজ কিন্তে হচ্ছে ৪০০-৪৫০ টাকায় যা মধ্যে বূত্ব ওনিন্ম আয়ের মানুষের পক্ষে কিনে খাওয়া খুব কষ্ট কর হয়ে পড়েছে।সর্ব স্থান ঘুরে দেখা গেছে।মেহেরপুর সদরের বিভিন্ন বাজারে এবং শহরের ও গাংনীর বাণিজ্য খ্যাত বামুন্দী বাজার সহ সব খানেই কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে। তখন পাইকারী কৃষকদের কাছে থাকে পিচ হিসাবে হিসেবে তরমুজ কিনে এনেছেন বিক্রেতারা। অথচ তখন কার বাজারে এসে তা বিক্রি হচ্ছে কেজি দরে। বারাদী বাজারে কয়েক জন তরমুজ ক্রেতার কাছে তরমুজের কত দিয়ে নিলেন জানতে চায়লে বলেন এ বছরের নুতন ফল দেখে মন মানলোনা পারলাম না তাই বেশি দামে নিয়প নিলাম। সাধারণ মানুষপর আশা গত বারের মতো যেনো তরমুজ নিয়ে না হয়। তবে প্রশাসন এবং বাজার মনিটরিং এর কোন পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। এতে এ ক্ষেএে সাধারণ মানুষ বা ক্রেতাদের আশা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করলে তরমুজের দাম স্বাভাবিক হতে পারে বলে মনে করছেন।

 

আপনার মতামত লিখুন :