মতু ও চুন্নুর প্রার্থীতা বহাল রয়েছে
মেহেরপুর পৌর মেয়র প্রার্থী মোতাছিমবিল্লাহ মতুর প্রার্থীতা বাহল রেখেছে আপিল বোর্ড। এছাড়া ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মিজানুর রহমান জনি, ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আক্তারুল ইসলাম, মোস্তাক আহমেদ, ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ইলিয়াস হোসেন, মনিরুল ইসলাম এবং ৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নাজমুল হাসান প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন।
বুধবার প্রার্থীদের দায়ের করা আপিলের মাধ্যমে তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। মেহেরপুর পৌর সভার মেয়র প্রার্থী মাহফুজুর রহমান রিটন অপর মেয়র প্রার্থী মোতাছিমবিল্লাহর বিরুদ্ধে তথ্যপগাপনের আভিযোগ এনে প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আপিল করেন। আপিলের শুনানি শেষে মাহফুজুর রহমান রিটনের দায়ের করা আপিল খারিজ করে দেন। নির্বাচনে হলফ নামায় স্বাক্ষর না থাকাসহ বিভিন্ন কারণে কাউন্সিলর পদে ২ং ওয়ার্ডের মিজানুর রহমান জনি, ৫ নম্বর ওয়ার্ড আক্তারুল ইসলাম, মোস্তাক আহমেদ, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ইলিয়াস হোসেন, মনিরুল ইসলাম এবং ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নাজমুল হাসানের প্রার্থীতা বাতিল করেন রিটার্নিং অফিসার। পরে তারা প্রার্থিতা ফিরে পেতে আপিল বোর্ডে আপিল করে। আপীল বোর্ড শুনানি শেষে তাদের প্রার্থীতা ফিরিয়ে দেন।
১ নং ওয়ার্ডের প্রার্থী মনিরুল ইসলাম ঋণখেলাপির দায়ে এবং ৪নং ওয়ার্ডের ফাহাদ খানের বয়স কম হওয়ায় আপিল বিভাগ মনিরুল ইসলাম ও ফাহাদ খানের প্রার্থিতা রিটার্নিং অফিসারের দেওয়া আদেশ বহাল রাখেন।
এদিকে মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আসিফ আজিম অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী বোরহান উদ্দিন আহমেদ চুন্নুর বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের আভিযোগে এনে প্রার্থি বাতিলের আবেদন করেন। আপিলের শুনানি শেষে আসিফ আজিমের দায়ের করা আপিল খারিজ করে দেন। অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী আকরামুল আজিমের মনোনয়নপত্র রিটার্নিং অফিসারের রায় বহাল রেখে প্রার্থীতা বাতিলের রায় বাহল রাখেন।
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খান আপিল বোর্ডের প্রধান হিসেবে শুনানি গ্রহণশেষ রায় প্রদান করেন।